অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: ১৪ মার্চ নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়ার জন্য অনুব্রত মণ্ডলকে সমন পাঠায় সিবিআই। তাঁকে গ্রেফতার করা হতে পারে আশঙ্কা করেই রক্ষাকবচ চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিলেন তিনি। শুক্রবার তাঁর রক্ষাকবচের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। অর্থাৎ ১৪ মার্চ তাঁকে সম্ভবত সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে হবে। তবে হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে তিনি ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। অনুব্রতর হয়ে আদালতে সওয়াল করেন প্রাক্তন অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত এবং আইনজীবী সন্দীপন গঙ্গোপাধ্যায়। কোভিড পরিস্থিতি এবং অনুব্রতর শারীরিক অসুস্থতার কথা উল্লেখ করেই রক্ষাকবচ চান তাঁরা৷ এর পালটা দেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। তাঁর দাবি, সবই করে বেড়াচ্ছেন অনুব্রত বাবু। পার্টির সম্মেলন, সাংবাদিক সম্মেলন, স্যোশাল মিডিয়ায় ভিডিও আপলোড, এত সব করতে পারলে সিবিআই দপ্তরে হাজিরা দিতে অসুবিধেটা ঠিক কোথায়?’ তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর যদি মনে হয়ে থাকে যে হাজিরা দিলে সিবিআই তাঁকে গ্রেপ্তার করবে, তাহলে আগাম জামিনের আবেদন কেন করছেন না তিনি? এটি ২০১৯ সালের মামলা। পুরোনো মামলায় রক্ষাকবচ দেওয়া মানে তদন্তে হস্তক্ষেপ করা। আদালত কখনওই তা করতে পারে না।’ গত ১৪ ফেব্রুয়ারি গরু পাচার কাণ্ডের ঘটনায় তৃণমূলের কেষ্টকে তলব করে সিবিআই। কিন্তু সেই সময় শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে হাজিরা এড়িয়ে যান অনুব্রত। এরপর ফের ২৫ ফেব্রুয়ারি নিজাম প্যালেসে তাঁকে তলব করার নোটিশ পাঠানো হলেও সেটিও অমান্য করেন বীরভূমের এই তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল।কিন্তু এই তৃতীয় বারের হাজিরা যদি তিনি এড়িয়ে যেতে চান তাহলে কড়া আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেই জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।অনুব্রত বলেন সিবিআইকে তদন্তে সমস্ত রকম ভাবেও সাহায্য করবেন তিনি। পরিবর্তে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও বড় পদক্ষেপ যেন না নেওয়া হয়। হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়ে বীরভূমের বেতাজ বাদশা অনুব্রত মণ্ডল সিবিআই জেরা নিয়ে কোন অবস্থান সেদিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।
অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: ১৪ মার্চ নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়ার জন্য অনুব্রত মণ্ডলকে সমন পাঠায় সিবিআই। তাঁকে গ্রেফতার করা হতে পারে আশঙ্কা করেই রক্ষাকবচ চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিলেন তিনি। শুক্রবার তাঁর রক্ষাকবচের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। অর্থাৎ ১৪ মার্চ তাঁকে সম্ভবত সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে হবে। তবে হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে তিনি ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। অনুব্রতর হয়ে আদালতে সওয়াল করেন প্রাক্তন অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত এবং আইনজীবী সন্দীপন গঙ্গোপাধ্যায়। কোভিড পরিস্থিতি এবং অনুব্রতর শারীরিক অসুস্থতার কথা উল্লেখ করেই রক্ষাকবচ চান তাঁরা৷ এর পালটা দেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। তাঁর দাবি, সবই করে বেড়াচ্ছেন অনুব্রত বাবু। পার্টির সম্মেলন, সাংবাদিক সম্মেলন, স্যোশাল মিডিয়ায় ভিডিও আপলোড, এত সব করতে পারলে সিবিআই দপ্তরে হাজিরা দিতে অসুবিধেটা ঠিক কোথায়?’ তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর যদি মনে হয়ে থাকে যে হাজিরা দিলে সিবিআই তাঁকে গ্রেপ্তার করবে, তাহলে আগাম জামিনের আবেদন কেন করছেন না তিনি? এটি ২০১৯ সালের মামলা। পুরোনো মামলায় রক্ষাকবচ দেওয়া মানে তদন্তে হস্তক্ষেপ করা। আদালত কখনওই তা করতে পারে না।’ গত ১৪ ফেব্রুয়ারি গরু পাচার কাণ্ডের ঘটনায় তৃণমূলের কেষ্টকে তলব করে সিবিআই। কিন্তু সেই সময় শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে হাজিরা এড়িয়ে যান অনুব্রত। এরপর ফের ২৫ ফেব্রুয়ারি নিজাম প্যালেসে তাঁকে তলব করার নোটিশ পাঠানো হলেও সেটিও অমান্য করেন বীরভূমের এই তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল।কিন্তু এই তৃতীয় বারের হাজিরা যদি তিনি এড়িয়ে যেতে চান তাহলে কড়া আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেই জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।অনুব্রত বলেন সিবিআইকে তদন্তে সমস্ত রকম ভাবেও সাহায্য করবেন তিনি। পরিবর্তে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও বড় পদক্ষেপ যেন না নেওয়া হয়। হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়ে বীরভূমের বেতাজ বাদশা অনুব্রত মণ্ডল সিবিআই জেরা নিয়ে কোন অবস্থান সেদিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।