সৌম্যদ্বীপ দাস: প্রতিভা মানেনা বয়সের কাঠগোড়া। বয়স মাত্র ৩ বছর ৭ মাস।এই বয়সেই মেধার জোরে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে নাম তুলল এক শিশু৷ বিস্ময় ওই প্রতিভার নাম শ্রেয়ান্স পাড়ুই৷ মাত্র সাড়ে ৩ বছর বয়সেই শ্রেয়ান্স বলে দিতে পারে যে কোনও রাজ্য সহ তাদের রাজধানীর নাম, মানুষের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নাম,বিভিন্ন প্রাণীর নাম ইত্যাদি।আর এর জোরেই সে জায়গা করে নিয়েছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে। শ্রেয়ান্স হাওড়ার মৌড়িগ্রাম সংলগ্ন নিমতলা পাঁচপাড়ার খামারুপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর মা সুনিতা পাড়ুই জানান, ছোট বয়স থেকেই শ্রেয়ান্সের মধ্যে এক ব্যতিক্রমী প্রতিভা লক্ষ্য করেছিলেন তিনি। মাত্র ১ বছর বয়স থেকেই আধো-আধো সুরে সে বলতে চাইত পশুপাখির নাম।তাঁর মা আরও জানান,ফেসবুকের এক ভিডিওয় তিনি দেখেন যে এক শিশু রাজ্য ও রাজধানীর নাম বলে নাম তুলেছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে।সেই দেখে উৎসাহিত হন তিনিও।তার দু-সপ্তাহের মধ্যে ছেলেকেও তৈরি করেন তিনি।রাজ্য-রাজধানীর নাম থেকে পশু-পাখি,মানব অঙ্গ সব কিছুর একটি ভিডিও করে শ্রেয়ান্স-এর বাড়ির লোক ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে পাঠান এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে।যা ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডের তরফে গৃহীত হয় মার্চ মাসে।গত ২৫ মার্চ শ্রেয়ান্স-এর হাতে এসে পৌঁছয় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডের শংসাপত্র, মেডেল,পেন,বই ও আই-কার্ড।মেধার এই বিরল প্রতিভা ছাড়াও,শ্রেয়ান্স-এর খেলাধূলার প্রতি ঝোঁক রয়েছে বলে জানিয়েছেন তার মা ৷ মোবাইলে কার্টুন দেখতেও ভালবাসে সে ৷ তাঁর বাবা বলেন, ছেলের এই সাফল্যে তিনি স্বভাবতই খুশি।এরপরে তাঁরা এশিয়া বুক অফ রেকর্ডের জন্য তৈরি করছেন ছেলেকে, সেকথাও জানান তিনি। উল্লেখ্য, এর আগে মাকড়দহের সমৃদ্ধি দেবের কথা শোনা গিয়েছিল৷ সেও একইভাবে বিভিন্ন পশু পাখি, ফলের নাম বলে দিতে পারত, যার কারনে সে দু বছর বয়সেই নাম তুলেছিল ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে ৷ এবার সেই তালিকায় নাম উঠল নিমতলার শ্রেয়ান্স পাড়ুইয়ের ৷
সৌম্যদ্বীপ দাস: প্রতিভা মানেনা বয়সের কাঠগোড়া। বয়স মাত্র ৩ বছর ৭ মাস।এই বয়সেই মেধার জোরে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে নাম তুলল এক শিশু৷ বিস্ময় ওই প্রতিভার নাম শ্রেয়ান্স পাড়ুই৷ মাত্র সাড়ে ৩ বছর বয়সেই শ্রেয়ান্স বলে দিতে পারে যে কোনও রাজ্য সহ তাদের রাজধানীর নাম, মানুষের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নাম,বিভিন্ন প্রাণীর নাম ইত্যাদি।আর এর জোরেই সে জায়গা করে নিয়েছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে। শ্রেয়ান্স হাওড়ার মৌড়িগ্রাম সংলগ্ন নিমতলা পাঁচপাড়ার খামারুপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর মা সুনিতা পাড়ুই জানান, ছোট বয়স থেকেই শ্রেয়ান্সের মধ্যে এক ব্যতিক্রমী প্রতিভা লক্ষ্য করেছিলেন তিনি। মাত্র ১ বছর বয়স থেকেই আধো-আধো সুরে সে বলতে চাইত পশুপাখির নাম।তাঁর মা আরও জানান,ফেসবুকের এক ভিডিওয় তিনি দেখেন যে এক শিশু রাজ্য ও রাজধানীর নাম বলে নাম তুলেছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে।সেই দেখে উৎসাহিত হন তিনিও।তার দু-সপ্তাহের মধ্যে ছেলেকেও তৈরি করেন তিনি।রাজ্য-রাজধানীর নাম থেকে পশু-পাখি,মানব অঙ্গ সব কিছুর একটি ভিডিও করে শ্রেয়ান্স-এর বাড়ির লোক ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে পাঠান এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে।যা ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডের তরফে গৃহীত হয় মার্চ মাসে।গত ২৫ মার্চ শ্রেয়ান্স-এর হাতে এসে পৌঁছয় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডের শংসাপত্র, মেডেল,পেন,বই ও আই-কার্ড।মেধার এই বিরল প্রতিভা ছাড়াও,শ্রেয়ান্স-এর খেলাধূলার প্রতি ঝোঁক রয়েছে বলে জানিয়েছেন তার মা ৷ মোবাইলে কার্টুন দেখতেও ভালবাসে সে ৷ তাঁর বাবা বলেন, ছেলের এই সাফল্যে তিনি স্বভাবতই খুশি।এরপরে তাঁরা এশিয়া বুক অফ রেকর্ডের জন্য তৈরি করছেন ছেলেকে, সেকথাও জানান তিনি। উল্লেখ্য, এর আগে মাকড়দহের সমৃদ্ধি দেবের কথা শোনা গিয়েছিল৷ সেও একইভাবে বিভিন্ন পশু পাখি, ফলের নাম বলে দিতে পারত, যার কারনে সে দু বছর বয়সেই নাম তুলেছিল ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে ৷ এবার সেই তালিকায় নাম উঠল নিমতলার শ্রেয়ান্স পাড়ুইয়ের ৷