নিজস্ব প্রতিবেদন: সারাদিন ধরে একের পর এক অসংখ্য ফাইলে সই। তারপর প্রশাসনিক কর্তাদের সাথে লাগাতার সংযোগ রাখা। অবিরাম বেজে যাওয়া ফোনের উত্তর আর মেসেজে নজর রাখাটাই নিত্যদিনের রুটিন তাঁর। তিনি আর কেউ নয়, রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এইসবের মাঝে একটু সময় পেলেই কখনও সিন্থেসাইজার, কখনও রং-তুলি আবার কখনও কলম তাঁর সঙ্গী। লেখা তাঁর কোনও পেশা নয়, তবুও দীর্ঘদিন ধরে তিনি জীবনযুদ্ধের নানা ঘাত-প্রতিঘাতকে ডাইরির পাতায় লিপিবদ্ধ করে রাখেন। অগ্নিকন্যা মমতার সেরকম অসংখ্য অভিজ্ঞতা আর বাস্তবের লড়াই ছাপার আকারে পেয়েছেন বাংলার মানুষ। অতিমারির প্রভাবে পাঠকের কাছে পৌঁছনোর উপায় ছিল না। এবারের বইমেলায় তাঁরই লেখা নতুন ১০টি বইয়ের মাধ্যমে বাংলার মানুষ ফের যোগাযোগ গড়বেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা লেখিকা মমতার সাথে। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে আয়োজিত এই মেলায় এবার থাকছে ভিন্ন স্বাদ। এবারের থিম কান্ট্রি বাংলাদেশ। বিদেশি প্রকাশকদের স্টলে হাজির থাকবে ‘পুতিন’-এর রাশিয়া। ইউক্রেন হামলার নিন্দার সরব আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জাপানের মতো দেশের প্রকাশকরাও বসবেন এক ছাতার তলায়। একইভাবে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলা তথা দেশের বিবিধ ক্ষেত্রের বিশিষ্টদের আমরা হারিয়েছি। তাঁদের প্রতি সম্মানজ্ঞাপনে এবারের বইমেলায় তৈরি হয়েছে বিশেষ ‘শ্রদ্ধার্ঘ্য’ হল। পাশাপাশি সেন্ট্রাল পার্কের মাঠের পাশ দিয়ে তৈরি কংক্রিটের পথকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে একাধিক সরণি। সদ্য প্রয়াত শিল্পী কলাকুশলীদের নামে তৈরি হয়েছে এই সরণিগুলি। লতা মঙ্গেশকর, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, বাপি লাহিড়ী, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শঙ্খ ঘোষ সহ বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের বিবিধ আয়োজন থাকছে এবারের বইমেলায়। করোনা আবহে স্টলগুলির আয়তন কমিয়ে বাড়তি জায়গা বের করা হয়েছে। এবারের মেলায় প্রায় ৬০০টি স্টল থাকছে। একই সঙ্গে থাকছে আরও ২২০টি লিটল ম্যাগাজিনের স্টল। এবারের মেলায় থাকছে ৯টি গেট। প্রত্যেকটি গেট বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নামে করা হয়েছে। ঋষি অরবিন্দ ঘোষ এবং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সম্মানে বইমেলায় তৈরি করা হয়েছে বিশেষ দু’টি হল। ১১ এবং ১২ মার্চ আয়োজিত হবে কলকাতা লিটারারি মিট।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সারাদিন ধরে একের পর এক অসংখ্য ফাইলে সই। তারপর প্রশাসনিক কর্তাদের সাথে লাগাতার সংযোগ রাখা। অবিরাম বেজে যাওয়া ফোনের উত্তর আর মেসেজে নজর রাখাটাই নিত্যদিনের রুটিন তাঁর। তিনি আর কেউ নয়, রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এইসবের মাঝে একটু সময় পেলেই কখনও সিন্থেসাইজার, কখনও রং-তুলি আবার কখনও কলম তাঁর সঙ্গী। লেখা তাঁর কোনও পেশা নয়, তবুও দীর্ঘদিন ধরে তিনি জীবনযুদ্ধের নানা ঘাত-প্রতিঘাতকে ডাইরির পাতায় লিপিবদ্ধ করে রাখেন। অগ্নিকন্যা মমতার সেরকম অসংখ্য অভিজ্ঞতা আর বাস্তবের লড়াই ছাপার আকারে পেয়েছেন বাংলার মানুষ। অতিমারির প্রভাবে পাঠকের কাছে পৌঁছনোর উপায় ছিল না। এবারের বইমেলায় তাঁরই লেখা নতুন ১০টি বইয়ের মাধ্যমে বাংলার মানুষ ফের যোগাযোগ গড়বেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা লেখিকা মমতার সাথে। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে আয়োজিত এই মেলায় এবার থাকছে ভিন্ন স্বাদ। এবারের থিম কান্ট্রি বাংলাদেশ। বিদেশি প্রকাশকদের স্টলে হাজির থাকবে ‘পুতিন’-এর রাশিয়া। ইউক্রেন হামলার নিন্দার সরব আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জাপানের মতো দেশের প্রকাশকরাও বসবেন এক ছাতার তলায়। একইভাবে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলা তথা দেশের বিবিধ ক্ষেত্রের বিশিষ্টদের আমরা হারিয়েছি। তাঁদের প্রতি সম্মানজ্ঞাপনে এবারের বইমেলায় তৈরি হয়েছে বিশেষ ‘শ্রদ্ধার্ঘ্য’ হল। পাশাপাশি সেন্ট্রাল পার্কের মাঠের পাশ দিয়ে তৈরি কংক্রিটের পথকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে একাধিক সরণি। সদ্য প্রয়াত শিল্পী কলাকুশলীদের নামে তৈরি হয়েছে এই সরণিগুলি। লতা মঙ্গেশকর, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, বাপি লাহিড়ী, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শঙ্খ ঘোষ সহ বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের বিবিধ আয়োজন থাকছে এবারের বইমেলায়। করোনা আবহে স্টলগুলির আয়তন কমিয়ে বাড়তি জায়গা বের করা হয়েছে। এবারের মেলায় প্রায় ৬০০টি স্টল থাকছে। একই সঙ্গে থাকছে আরও ২২০টি লিটল ম্যাগাজিনের স্টল। এবারের মেলায় থাকছে ৯টি গেট। প্রত্যেকটি গেট বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নামে করা হয়েছে। ঋষি অরবিন্দ ঘোষ এবং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সম্মানে বইমেলায় তৈরি করা হয়েছে বিশেষ দু’টি হল। ১১ এবং ১২ মার্চ আয়োজিত হবে কলকাতা লিটারারি মিট।