নিজস্ব প্রতিবেদন: হাওড়ার আমতার ছাত্রনেতা আনিস খানের দ্বিতীয়বারের ময়নাতদন্ত ঘিরে কাটল জটিলতা। তোলা হল দেহ। আজ সকালে আনিস খানের দেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। পরিবারের সঙ্গে কথা বলা পরে এদিন সকাল থেকে কবর থেকে দেহ তোলার প্রস্তুতি শুরু হয়। সেখানে পরিবারের সদস্য, সিটের সদস্যরাও ছিলেন। কিন্তু পরিবারের তরফে আইনজীবী আদালতের নির্দেশের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। সোমবার আনিস খানের দেহ ফের ময়নাতদন্তের জন্য তুলে এসএসকেএম-এ পাঠানো হবে, তা আগে থেকেই ঠিক ছিল। সেই মতো সকালেই আনিস খানের বাড়িতে যান সিটের সদস্য, এসডিপিও, বিডিও এবং বিএমওএইচ। সকাল থেকেই ভিড় সমান স্থানীয় গ্রামবাসীরা। একটু পরের দিকে আসেন পরিবারের আইনজীবী। তিনি এসেই প্রশ্ন তোলেন আদালতের নির্দেশ মানা নিয়ে। আদালতের তরফে বলা হয়েছিল পুরো ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে বারাসতের জেলা জজের অধীনে। তবে প্রশাসনের তরফে আনিসের পরিবারকে বোঝানোর চেষ্টা হয় বারাসতের জেলা জজ এসএসকেএম হাসপাতালে ময়নাতদন্তের সময়ে থাকবেন। যার জেরে দেহ তোলা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। কেননা নির্দিষ্ট সময়ে দেহ তুলে এসএসকেএম হাসপাতালে পৌঁছতে হবে। শেষমেশ, বেলা ১২টা নাগাদ এসে পৌঁছন ডিস্ট্রিক্ট জাজ। তারপর দেহ তোলার কাজ শুরু হয়। গোটা প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফি করে রাখা হচ্ছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: হাওড়ার আমতার ছাত্রনেতা আনিস খানের দ্বিতীয়বারের ময়নাতদন্ত ঘিরে কাটল জটিলতা। তোলা হল দেহ। আজ সকালে আনিস খানের দেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। পরিবারের সঙ্গে কথা বলা পরে এদিন সকাল থেকে কবর থেকে দেহ তোলার প্রস্তুতি শুরু হয়। সেখানে পরিবারের সদস্য, সিটের সদস্যরাও ছিলেন। কিন্তু পরিবারের তরফে আইনজীবী আদালতের নির্দেশের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। সোমবার আনিস খানের দেহ ফের ময়নাতদন্তের জন্য তুলে এসএসকেএম-এ পাঠানো হবে, তা আগে থেকেই ঠিক ছিল। সেই মতো সকালেই আনিস খানের বাড়িতে যান সিটের সদস্য, এসডিপিও, বিডিও এবং বিএমওএইচ। সকাল থেকেই ভিড় সমান স্থানীয় গ্রামবাসীরা। একটু পরের দিকে আসেন পরিবারের আইনজীবী। তিনি এসেই প্রশ্ন তোলেন আদালতের নির্দেশ মানা নিয়ে। আদালতের তরফে বলা হয়েছিল পুরো ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে বারাসতের জেলা জজের অধীনে। তবে প্রশাসনের তরফে আনিসের পরিবারকে বোঝানোর চেষ্টা হয় বারাসতের জেলা জজ এসএসকেএম হাসপাতালে ময়নাতদন্তের সময়ে থাকবেন। যার জেরে দেহ তোলা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। কেননা নির্দিষ্ট সময়ে দেহ তুলে এসএসকেএম হাসপাতালে পৌঁছতে হবে। শেষমেশ, বেলা ১২টা নাগাদ এসে পৌঁছন ডিস্ট্রিক্ট জাজ। তারপর দেহ তোলার কাজ শুরু হয়। গোটা প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফি করে রাখা হচ্ছে।