অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: ধর্ষণ মামলায় নাবালিকা বা মহিলা যেকারোর নামই প্রকাশ্যে আনা যাবেনা, বুধবারে ঘোষণা করল স্বাস্থ্যদপ্তর। এই বিষয়ে যা নিয়ম আছে তা মানতে হবে। অসাবধানতার জন্যে অনেক সময় নির্যাতিতার নাম প্রকাশ হয়ে যায় এতে সম্মানহানি ঘটে নির্যাতিতাদের তাই এই বিষয়ে কড়া নির্দেশ স্বাস্থ্যদপ্তরের।বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, রিপোর্টে নির্যাতিতার নামের পরিবর্তে লিখতে হবে কেস রেফারেন্স নম্বর। কোনওভাবেই এই নিয়মভাঙা চলবে না। এদিকে আবার নির্যাতিতার শারীরিক পরীক্ষা করাতে হলে কনসেন্ট লেটার বা সম্মতিপত্র প্রয়োজন হয়। সেখানে নির্যাতিতার নাম লিখতেই হয়। তবে তাও অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে করতে হবে। যাতে নির্যাতিতার নাম প্রকাশ্যে না আসে তা লক্ষ্য রাখতেই হবে।বস্তুত স্বাস্থ্যভবনের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন চিকিৎসক মহল ও সমাজকর্মীরা।
অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: ধর্ষণ মামলায় নাবালিকা বা মহিলা যেকারোর নামই প্রকাশ্যে আনা যাবেনা, বুধবারে ঘোষণা করল স্বাস্থ্যদপ্তর। এই বিষয়ে যা নিয়ম আছে তা মানতে হবে। অসাবধানতার জন্যে অনেক সময় নির্যাতিতার নাম প্রকাশ হয়ে যায় এতে সম্মানহানি ঘটে নির্যাতিতাদের তাই এই বিষয়ে কড়া নির্দেশ স্বাস্থ্যদপ্তরের।বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, রিপোর্টে নির্যাতিতার নামের পরিবর্তে লিখতে হবে কেস রেফারেন্স নম্বর। কোনওভাবেই এই নিয়মভাঙা চলবে না। এদিকে আবার নির্যাতিতার শারীরিক পরীক্ষা করাতে হলে কনসেন্ট লেটার বা সম্মতিপত্র প্রয়োজন হয়। সেখানে নির্যাতিতার নাম লিখতেই হয়। তবে তাও অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে করতে হবে। যাতে নির্যাতিতার নাম প্রকাশ্যে না আসে তা লক্ষ্য রাখতেই হবে।বস্তুত স্বাস্থ্যভবনের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন চিকিৎসক মহল ও সমাজকর্মীরা।