অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: এবার থেকে বহু টাকা ব্যয় করে বা বহু দূরে বেনারস কিংবা হরিদ্বারে গঙ্গা আরতি দেখতে যেতে হবে না। পর্যটকদের জন্য মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জেই শুরু হল গঙ্গা আরতি। সৌজন্যে জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পৌরসভা। দশাশ্বমেধে দাঁড়িয়ে নয়, এখানকার সদরঘাটে বসেই দৃষ্টি নন্দন গঙ্গা আরতি দেখবেন সাধারণ মানুষ। একসঙ্গে বসে মানুষ যাতে এই সন্ধ্যারতি দেখতে পান তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি, মুর্শিদাবাদ জেলাতে বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের কথা মাথায় রেখেও এই গঙ্গা আরতির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুরসভার চেয়ারম্যান।পাশাপাশি গঙ্গা আরতি হলে এলাকার আর্থিক পরিকাঠামোর উন্নয়ন হবে এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।অন্যদিকে, জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পুরসভার তরফ থেকে সদর ঘাটকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে সাজানো হয়েছে, পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে বলে জানিয়েছেন।
অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: এবার থেকে বহু টাকা ব্যয় করে বা বহু দূরে বেনারস কিংবা হরিদ্বারে গঙ্গা আরতি দেখতে যেতে হবে না। পর্যটকদের জন্য মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জেই শুরু হল গঙ্গা আরতি। সৌজন্যে জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পৌরসভা। দশাশ্বমেধে দাঁড়িয়ে নয়, এখানকার সদরঘাটে বসেই দৃষ্টি নন্দন গঙ্গা আরতি দেখবেন সাধারণ মানুষ। একসঙ্গে বসে মানুষ যাতে এই সন্ধ্যারতি দেখতে পান তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি, মুর্শিদাবাদ জেলাতে বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের কথা মাথায় রেখেও এই গঙ্গা আরতির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুরসভার চেয়ারম্যান।পাশাপাশি গঙ্গা আরতি হলে এলাকার আর্থিক পরিকাঠামোর উন্নয়ন হবে এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।অন্যদিকে, জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পুরসভার তরফ থেকে সদর ঘাটকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে সাজানো হয়েছে, পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে বলে জানিয়েছেন।