স্বর্ণালী মল্লিক/ সংবাদ সংস্থা: শুক্রবার রঙের উৎসব। আবিরের রঙে রেঙে উঠেছে আট থেকে আশি সকলেই। প্রভাতফেরির মধ্যে দিয়ে মাস্ক সরিয়ে আবিরে রাঙা হল মুখ। নানান রঙের সমারোহ। আর সেই রঙের উৎসবে সামিল রাজনীতিবিদরাও। দোলের রং খেলায় মাতলেন শশী, কল্যাণ, কৃষ্ণা। আবির খেললেন দিলীপ, সুভাষ। উৎসবে সামিল রাজনাথ, নকভি। দোলের দিন এক অন্য মুডে দেখা গেল তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেন। দমদমের সেভেন ট্যাঙ্কসে নিজের পাড়ায় কাউন্সিলর স্ত্রীকে নিয়ে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে মাতলেন আবির খেলায়। দোল খেলেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসুও। এ দিন সল্টলেক সংস্কৃতি সংসদের উদ্যোগে সল্টলেকের বিএফ পার্কে বসে রেন ডান্সের আসর। ডিজে-র তালে রং খেলায় মেতে ওঠেন বাসিন্দারা। অন্যদিকে, দোলের দিন মেয়ে ও পরিবারের সাথে সময় কাটালেন সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক লাভলি মৈত্র। অন্য়ান্য দিন স্বামীর সময় কাটে জেলার প্রশাসনিক কাজে। স্ত্রী সামলান বিধানসভা কেন্দ্র। তবে আজ ব্যস্ততা ভুলে শুধু খুশির আমেজে চলল আবির খেলা। নিউ আলিপুরে আবির খেলায় মাতলেন ১০ নং বরোর চেয়ারপার্সন জুঁই বিশ্বাস। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে মেতে উঠলেন রঙের উৎসবে। দোলের দিন অন্য মুডে মন্ত্রী শশী পাঁজা। সরকারি গাড়ি ছাড়াই হেলমেট পরে দলীয় কর্মীর স্কুটারে চেপে গিরিশ পার্কের বাড়ি থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ধরে গেলেন শোভাবাজারের জয় মিত্র স্ট্রিটের মন্দিরে পুজো দেন মন্ত্রী। এরপর স্থানীয় ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে আবির খেলায় মেতে ওঠেন। কচিকাঁচাদের গানের সঙ্গে গলাও মেলান। নৈহাটি পুরসভার নব নির্বাচিত পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায় ও কাউন্সিলরদের নিয়ে বসন্তোৎসবে মাতলেন তৃণমূল বিধায়ক পার্থ ভৌমিক। নৈহাটির স্বপ্নবীথি পার্ক থেকে শুরু হয় পদযাত্রায় পা মেলান আট থেকে আশি সকলেই। অন্যদিকে বাঁকুড়ায় RSS-এর অফিসে কর্মী, সমর্থকদের সাথে আবির খেলায় মাতলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। তিনি ভারতমাতার পায়ে আবির দিয়ে রং খেলা শুরু করেন।
স্বর্ণালী মল্লিক/ সংবাদ সংস্থা: শুক্রবার রঙের উৎসব। আবিরের রঙে রেঙে উঠেছে আট থেকে আশি সকলেই। প্রভাতফেরির মধ্যে দিয়ে মাস্ক সরিয়ে আবিরে রাঙা হল মুখ। নানান রঙের সমারোহ। আর সেই রঙের উৎসবে সামিল রাজনীতিবিদরাও। দোলের রং খেলায় মাতলেন শশী, কল্যাণ, কৃষ্ণা। আবির খেললেন দিলীপ, সুভাষ। উৎসবে সামিল রাজনাথ, নকভি। দোলের দিন এক অন্য মুডে দেখা গেল তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেন। দমদমের সেভেন ট্যাঙ্কসে নিজের পাড়ায় কাউন্সিলর স্ত্রীকে নিয়ে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে মাতলেন আবির খেলায়। দোল খেলেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসুও। এ দিন সল্টলেক সংস্কৃতি সংসদের উদ্যোগে সল্টলেকের বিএফ পার্কে বসে রেন ডান্সের আসর। ডিজে-র তালে রং খেলায় মেতে ওঠেন বাসিন্দারা। অন্যদিকে, দোলের দিন মেয়ে ও পরিবারের সাথে সময় কাটালেন সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক লাভলি মৈত্র। অন্য়ান্য দিন স্বামীর সময় কাটে জেলার প্রশাসনিক কাজে। স্ত্রী সামলান বিধানসভা কেন্দ্র। তবে আজ ব্যস্ততা ভুলে শুধু খুশির আমেজে চলল আবির খেলা। নিউ আলিপুরে আবির খেলায় মাতলেন ১০ নং বরোর চেয়ারপার্সন জুঁই বিশ্বাস। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে মেতে উঠলেন রঙের উৎসবে। দোলের দিন অন্য মুডে মন্ত্রী শশী পাঁজা। সরকারি গাড়ি ছাড়াই হেলমেট পরে দলীয় কর্মীর স্কুটারে চেপে গিরিশ পার্কের বাড়ি থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ধরে গেলেন শোভাবাজারের জয় মিত্র স্ট্রিটের মন্দিরে পুজো দেন মন্ত্রী। এরপর স্থানীয় ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে আবির খেলায় মেতে ওঠেন। কচিকাঁচাদের গানের সঙ্গে গলাও মেলান। নৈহাটি পুরসভার নব নির্বাচিত পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায় ও কাউন্সিলরদের নিয়ে বসন্তোৎসবে মাতলেন তৃণমূল বিধায়ক পার্থ ভৌমিক। নৈহাটির স্বপ্নবীথি পার্ক থেকে শুরু হয় পদযাত্রায় পা মেলান আট থেকে আশি সকলেই। অন্যদিকে বাঁকুড়ায় RSS-এর অফিসে কর্মী, সমর্থকদের সাথে আবির খেলায় মাতলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। তিনি ভারতমাতার পায়ে আবির দিয়ে রং খেলা শুরু করেন।