স্বর্ণালী মল্লিক/ সংবাদ সংস্থা: গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির কেন্দ্রে রয়েছে বীরভূম জেলার রামপুরহাটের বগটুই গ্রাম। বর্তমানে বগটুই গ্রামের হত্যাকাণ্ড নিয়ে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হচ্ছে। তারই মধ্যে সাংবাদিক বৈঠকের মাধ্যমে মারাত্মক অভিযোগ করলেন সদ্য তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদাতা জয়প্রকাশ মজুমদার। তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের সাথে বসে জয়প্রকাশ দাবি করেন, “বিজেপির একটি বৈঠকে শুভেন্দুবাবু বলেছিলেন, আমরা যদি একটা নন্দীগ্রাম করিয়ে দিতে পারি তাহলে কেল্লাফতে। পরশুর পর থেকে আমার মাথায় সেই কথাটা ঘুরছে।” তিনি আরও বলেন, “রামপুরহাটের ঘটনায় শুভেন্দুবাবু বলছেন কেন্দ্রীয় সরকার পদক্ষেপ নেবে। একটা নির্বাচিত সরকারকে করায়ত্ত করার কথায় স্পষ্ট এটা বৃহত্তর ষড়যন্ত্র।” যদিও এপ্রসঙ্গে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। রাজ্যের তরফে আগেই বলা হয়েছিল এই ঘটনায় বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত মিলছে। জয়প্রকাশের কথায়ও কার্যত সেই ইঙ্গিত মিলল। ইতিমধ্যেই বগটুই পৌঁছে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি স্বজনহারাদের সাথে কথাও বলবেন। মুখমন্ত্র্যী তদন্তের গতিপ্রকৃতিও খতিয়ে দেখতেও পারেন। তবে মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি বগটুই যাচ্ছে বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সাথে থাকছেন রাজ্যের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। এছাড়া এই দলে রয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজ্যের প্রাক্তন তিন আইপিএসও। অন্যদিকে, বগটুই কাণ্ডে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী রাজ্যে ৩৫৫ ধারা কার্যকর করার আরজি জানিয়ে ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রপতিকে চিঠিও দিয়েছেন। এদিন বগটুই যাবার পথে শ্রীনিকেতনে বাধা পান অধীর। তারপর তিনি বলেন, “যত রাতই হোক বগটুই যাব।” অপরদিকে, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সাথে সাক্ষাৎ করতে যান তৃণমূল প্রতিনিধি দল।
স্বর্ণালী মল্লিক/ সংবাদ সংস্থা: গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির কেন্দ্রে রয়েছে বীরভূম জেলার রামপুরহাটের বগটুই গ্রাম। বর্তমানে বগটুই গ্রামের হত্যাকাণ্ড নিয়ে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হচ্ছে। তারই মধ্যে সাংবাদিক বৈঠকের মাধ্যমে মারাত্মক অভিযোগ করলেন সদ্য তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদাতা জয়প্রকাশ মজুমদার। তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের সাথে বসে জয়প্রকাশ দাবি করেন, “বিজেপির একটি বৈঠকে শুভেন্দুবাবু বলেছিলেন, আমরা যদি একটা নন্দীগ্রাম করিয়ে দিতে পারি তাহলে কেল্লাফতে। পরশুর পর থেকে আমার মাথায় সেই কথাটা ঘুরছে।” তিনি আরও বলেন, “রামপুরহাটের ঘটনায় শুভেন্দুবাবু বলছেন কেন্দ্রীয় সরকার পদক্ষেপ নেবে। একটা নির্বাচিত সরকারকে করায়ত্ত করার কথায় স্পষ্ট এটা বৃহত্তর ষড়যন্ত্র।” যদিও এপ্রসঙ্গে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। রাজ্যের তরফে আগেই বলা হয়েছিল এই ঘটনায় বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত মিলছে। জয়প্রকাশের কথায়ও কার্যত সেই ইঙ্গিত মিলল। ইতিমধ্যেই বগটুই পৌঁছে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি স্বজনহারাদের সাথে কথাও বলবেন। মুখমন্ত্র্যী তদন্তের গতিপ্রকৃতিও খতিয়ে দেখতেও পারেন। তবে মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি বগটুই যাচ্ছে বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সাথে থাকছেন রাজ্যের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। এছাড়া এই দলে রয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজ্যের প্রাক্তন তিন আইপিএসও। অন্যদিকে, বগটুই কাণ্ডে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী রাজ্যে ৩৫৫ ধারা কার্যকর করার আরজি জানিয়ে ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রপতিকে চিঠিও দিয়েছেন। এদিন বগটুই যাবার পথে শ্রীনিকেতনে বাধা পান অধীর। তারপর তিনি বলেন, “যত রাতই হোক বগটুই যাব।” অপরদিকে, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সাথে সাক্ষাৎ করতে যান তৃণমূল প্রতিনিধি দল।