সৌমিতা খাঁ/ সংবাদ সংস্থা : আজ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। ২০১৯ সালের কোভিড মহামারীর প্রকোপে পড়ার পর থেকেই প্রত্যেক জনসাধারণই নিজেদের স্বাস্থ্য নিয়ে হয়ে উঠেছে যত্নশীল। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের জলখাবার বা ব্রেকফাস্ট কখনোই এড়িয়ে চলা উচিত নয়। ব্রেকফাস্টে সবসময়ই হালকা খাবার সাথে একটা সিদ্ধ ডিম (রোজ নয়), অথবা তাজা ফলমূল খাওয়া উচিত। দুপুরের আহারে এক বাটি ডাল, এক বাটি সবজির তরকারি এক পিস মাছ/ মাংস, স্যালাড, টকদই, চাটনি/ আচার এই হল দুপুরের আহার। ভাত খাওয়া উচিত পরিমাণে। দুপুরের খাওয়ার পর কখনোই ভাতঘুম দেওয়া উচিত নয়। খাবার খাওয়ার অন্তত দু থেকে তিন ঘণ্টা পর ঘুমোনো যেতে পারে। রাতের খাবার সর্বদা তাড়াতাড়ি খাওয়া উচিত। খাবার থাকা উচিত হালকা এবং সহজলভ্য। এই গরমের প্রখর তাপে আরোই যতটা সম্ভব হালকা, কম তেল – মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত প্রত্যেকের। সঙ্গে প্রত্যেকেরই প্রতিদিন করা উচিত যোগব্যায়াম, এতে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে এবং জীবন হয়ে উঠবে স্বচ্ছল। বিঃ দ্রঃ – এটি সাধারণ প্রতীকী ডায়েট চার্ট
সৌমিতা খাঁ/ সংবাদ সংস্থা : আজ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। ২০১৯ সালের কোভিড মহামারীর প্রকোপে পড়ার পর থেকেই প্রত্যেক জনসাধারণই নিজেদের স্বাস্থ্য নিয়ে হয়ে উঠেছে যত্নশীল। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের জলখাবার বা ব্রেকফাস্ট কখনোই এড়িয়ে চলা উচিত নয়। ব্রেকফাস্টে সবসময়ই হালকা খাবার সাথে একটা সিদ্ধ ডিম (রোজ নয়), অথবা তাজা ফলমূল খাওয়া উচিত। দুপুরের আহারে এক বাটি ডাল, এক বাটি সবজির তরকারি এক পিস মাছ/ মাংস, স্যালাড, টকদই, চাটনি/ আচার এই হল দুপুরের আহার। ভাত খাওয়া উচিত পরিমাণে। দুপুরের খাওয়ার পর কখনোই ভাতঘুম দেওয়া উচিত নয়। খাবার খাওয়ার অন্তত দু থেকে তিন ঘণ্টা পর ঘুমোনো যেতে পারে। রাতের খাবার সর্বদা তাড়াতাড়ি খাওয়া উচিত। খাবার থাকা উচিত হালকা এবং সহজলভ্য। এই গরমের প্রখর তাপে আরোই যতটা সম্ভব হালকা, কম তেল – মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত প্রত্যেকের। সঙ্গে প্রত্যেকেরই প্রতিদিন করা উচিত যোগব্যায়াম, এতে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে এবং জীবন হয়ে উঠবে স্বচ্ছল। বিঃ দ্রঃ – এটি সাধারণ প্রতীকী ডায়েট চার্ট