অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: সেবাধর্মের আড়ালে চৌর্যবৃত্তির অভিযোগ! গত ফেব্রুয়ারি মাসে সোনম কাপুর এবং আনন্দ আহুজার দিল্লির বাড়ি থেকে বিপুল টাকার সম্পত্তি চুরি হয় বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে পুলিশ গ্রেফতার করেছে একজনকে। তিনি ওই বাড়িরই এক বাসিন্দা।পুলিশের দাবি, সোনম কপূর-আনন্দ আহুজার বাড়ির চুরিতে জড়িত এক নার্স। দিল্লির বাড়িতে থাকতেন ওই নার্স। সোনমের শাশুড়ির দেখাশোনার দায়িত্ব ছিল তাঁর ওপর। তাঁর স্বামী নরেশ কুমার সাগর পেশায় একজন অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং শাকারপুরে একটি বেসরকারি ফার্মে কর্মরত তিনি। তিনি তার স্বামীর সাথে পরিকল্পনা করে অমৃতা শেরগিল মার্গের বিলাসবহুল সেই বাড়িতেপ্রায় ২.৪ কোটি টাকার গয়না এবং নগদ চুরি করেছেন। তদন্ত চলছে বলে জানানো হয়েছে পুলিশের তরফে। ১১ ফেব্রুয়ারি চুরির ঘটনা ঘটে সোনমের শ্বশুরবাড়িতে। ২৩ ফেব্রুয়ারি তুঘলক রোড থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় বলে খবর। এর পরেই পুলিশ একটি মামলা রুজু করে। ওই বাড়িতে নিযুক্ত ২০ জন কর্মচারী সহ ম্যানেজার কেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। মঙ্গলবার রাতে দিল্লি পুলিশের অপরাধ শাখার আধিকারিকরা তল্লাশি চালান সরিতা বাহারে। সঙ্গে ছিল স্পেশ্যাল স্টাফ শাখার একটি দল। সেখান থেকেই গ্রেফতার হন ওই নার্স এবং তাঁর স্বামী। তবে তাদের গ্রেফতার করা হলেও এখনও চুরি করা গয়না আর টাকা কিছুই পাওয়া যায়নি বলে জানা গিয়েছে।
অঙ্কিতা মাইতি/ সংবাদ সংস্থা: সেবাধর্মের আড়ালে চৌর্যবৃত্তির অভিযোগ! গত ফেব্রুয়ারি মাসে সোনম কাপুর এবং আনন্দ আহুজার দিল্লির বাড়ি থেকে বিপুল টাকার সম্পত্তি চুরি হয় বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে পুলিশ গ্রেফতার করেছে একজনকে। তিনি ওই বাড়িরই এক বাসিন্দা।পুলিশের দাবি, সোনম কপূর-আনন্দ আহুজার বাড়ির চুরিতে জড়িত এক নার্স। দিল্লির বাড়িতে থাকতেন ওই নার্স। সোনমের শাশুড়ির দেখাশোনার দায়িত্ব ছিল তাঁর ওপর। তাঁর স্বামী নরেশ কুমার সাগর পেশায় একজন অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং শাকারপুরে একটি বেসরকারি ফার্মে কর্মরত তিনি। তিনি তার স্বামীর সাথে পরিকল্পনা করে অমৃতা শেরগিল মার্গের বিলাসবহুল সেই বাড়িতেপ্রায় ২.৪ কোটি টাকার গয়না এবং নগদ চুরি করেছেন। তদন্ত চলছে বলে জানানো হয়েছে পুলিশের তরফে। ১১ ফেব্রুয়ারি চুরির ঘটনা ঘটে সোনমের শ্বশুরবাড়িতে। ২৩ ফেব্রুয়ারি তুঘলক রোড থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় বলে খবর। এর পরেই পুলিশ একটি মামলা রুজু করে। ওই বাড়িতে নিযুক্ত ২০ জন কর্মচারী সহ ম্যানেজার কেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। মঙ্গলবার রাতে দিল্লি পুলিশের অপরাধ শাখার আধিকারিকরা তল্লাশি চালান সরিতা বাহারে। সঙ্গে ছিল স্পেশ্যাল স্টাফ শাখার একটি দল। সেখান থেকেই গ্রেফতার হন ওই নার্স এবং তাঁর স্বামী। তবে তাদের গ্রেফতার করা হলেও এখনও চুরি করা গয়না আর টাকা কিছুই পাওয়া যায়নি বলে জানা গিয়েছে।