৩১ লক্ষ দিয়ে শিশুর জীবনদান ‘ দেবদূত ‘ রাহুলের নিজস্ব প্রতিবেদন: সামনে এল তাঁর মানবিক দিক। কোটি কোটি ভক্তের হৃদয় জিতলেন ভারতের ওপেনার ব্যাটার কেএল রাহুল। মাঠে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে অনেকবার শিরোনামে এসেছেন। এবার ১১ বছরের শিশু ভরদের কাছে দেবদূত হয়ে এলেন ভারতের তারকা ক্রিকেটার। তিনি একজন ভাল ক্রিকেটারের পাশাপাশি কত বড় মনের মানুষ তার প্রমাণ মিলল। এই শিশুটির বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা প্রয়োজন ছিল। এত টাকা কোথায় পাবে পরিবার! ঠিক তখনই সাক্ষাত্ `দেবদূত` হয়ে এগিয়ে এলেন ভারতীয় ক্রিকেট তারকা কেএল রাহুল। চিকিত্সার খরচের জন্য ৩১ লক্ষ টাকা দিলেন লোকেশ রাহুল। গত বছর ডিসেম্বর থেকে ভরদের বাবা সচিন এবং মা স্বপ্না ঝাঁ ছেলের চিকিত্সার জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা তোলার লক্ষ্য নেন। সেই খবরটি নজরে আসে রাহুলের দলের। সেপ্টেম্বর থেকে মুম্বইয়ের হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ভরদ। রক্তের বিরল রোগে ভুগছে পঞ্চম শ্রেণির এই ক্রিকেটার। তার রক্তকণিকার পরিমাণ খুব কম। সাধারণ জ্বর সারতেও এক মাস সময় লেগে যায়। এমন অবস্থায় অস্থি মজ্জার প্রতিস্থাপনই এক মাত্র চিকিত্সা। ব্যয়বহুল সেই চিকিত্সার জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা প্রয়োজন ছিল। কেএল রাহুলের এই মহত্ কাজের জন্য নানা মহল থেকে তাঁকে সাধুবাদ জানানো হয়েছে। রাহুল নিজে জানিয়েছেন এমন অনেকেরই চিকিত্সার জন্য টাকার প্রয়োজন পড়ে। তাঁর এগিয়ে আসা দেখে যদি অন্যরাও এগিয়ে আসেন তাহলে তিনি খুশি হবেন।
৩১ লক্ষ দিয়ে শিশুর জীবনদান ‘ দেবদূত ‘ রাহুলের নিজস্ব প্রতিবেদন: সামনে এল তাঁর মানবিক দিক। কোটি কোটি ভক্তের হৃদয় জিতলেন ভারতের ওপেনার ব্যাটার কেএল রাহুল। মাঠে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে অনেকবার শিরোনামে এসেছেন। এবার ১১ বছরের শিশু ভরদের কাছে দেবদূত হয়ে এলেন ভারতের তারকা ক্রিকেটার। তিনি একজন ভাল ক্রিকেটারের পাশাপাশি কত বড় মনের মানুষ তার প্রমাণ মিলল। এই শিশুটির বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা প্রয়োজন ছিল। এত টাকা কোথায় পাবে পরিবার! ঠিক তখনই সাক্ষাত্ `দেবদূত` হয়ে এগিয়ে এলেন ভারতীয় ক্রিকেট তারকা কেএল রাহুল। চিকিত্সার খরচের জন্য ৩১ লক্ষ টাকা দিলেন লোকেশ রাহুল। গত বছর ডিসেম্বর থেকে ভরদের বাবা সচিন এবং মা স্বপ্না ঝাঁ ছেলের চিকিত্সার জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা তোলার লক্ষ্য নেন। সেই খবরটি নজরে আসে রাহুলের দলের। সেপ্টেম্বর থেকে মুম্বইয়ের হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ভরদ। রক্তের বিরল রোগে ভুগছে পঞ্চম শ্রেণির এই ক্রিকেটার। তার রক্তকণিকার পরিমাণ খুব কম। সাধারণ জ্বর সারতেও এক মাস সময় লেগে যায়। এমন অবস্থায় অস্থি মজ্জার প্রতিস্থাপনই এক মাত্র চিকিত্সা। ব্যয়বহুল সেই চিকিত্সার জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা প্রয়োজন ছিল। কেএল রাহুলের এই মহত্ কাজের জন্য নানা মহল থেকে তাঁকে সাধুবাদ জানানো হয়েছে। রাহুল নিজে জানিয়েছেন এমন অনেকেরই চিকিত্সার জন্য টাকার প্রয়োজন পড়ে। তাঁর এগিয়ে আসা দেখে যদি অন্যরাও এগিয়ে আসেন তাহলে তিনি খুশি হবেন।