স্নেহা শেঠ: দোলের দিন সত্যনারায়ণ পুজোর রীতি রয়েছে। কিন্তু দুর্গাপুজো! দোলের দিন থেকে দুর্গাপুজোর ব্যবধান অনেকটা। তবে রাজ্যে এমন শুভ দিনে দুর্গাপুজোর বিরল নজির রয়েছে। হুগলির শ্রীরামপুরের পঞ্চাননতলায় দোলের দিন থেকেই শুরু হয় দুর্গাপুজো। যা শ্রীরামপুরের দোল-দুর্গোত্সব নামেই খ্যাত। ২১৭ বছর আগে শ্রীরামপুরের দে বাড়িতে দোলের দিন দুর্গাপুজোর সূচনা হয়। পরে পারিবারিক পুজো বারোয়ারির রূপ নেয়। বর্তমানে পুজোর উদ্যোক্তা শ্রীরামপুর পঞ্চাননতলা টাউন ক্লাব। চারদিনের দুর্গাপুজোয় এখানে মহিষমর্দিনীর সঙ্গে কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতীর পরিবর্তে থাকেন দুই সখী জয়া-বিজয়া। দোলের দিন দেবীর বোধন হয়, তারপর হয় ষষ্ঠী ও সপ্তমীর পুজো, তারপর মায়ের পায়ে আবির দিয়ে এলাকাবাসী মেতে ওঠে দোল খেলায়, দোলের পরের দিন হয় অষ্টমী। নবমীতে ছাগ বলি দেওয়ার প্রথা ছিল। কিন্তু বর্তমানে বলি বন্ধ। নবমীতে এই পুজোর ভোগে মাছ খাওয়ানোর নিয়ম প্রচলিত। এদিন এলাকার বাসিন্দারা ছাড়াও শ্রীরামপুর অঞ্চলের অনাথ আশ্রমের খুদেরা সেখানে যান। এরপরের দিন শ্রীরামপুর বাসির মনখারাপের দিন। কারণ এদিন দশমী। নিয়ম মেনে মহিলারা দেবীবরণ সেরে মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়। এরপর রাতে শোভাযাত্রা নিয়ে শ্রীরামপুরের দে বাবুর ঘাটে গঙ্গায় মায়ের প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যে দিয়েই শেষ হয় এই পুজো।
স্নেহা শেঠ: দোলের দিন সত্যনারায়ণ পুজোর রীতি রয়েছে। কিন্তু দুর্গাপুজো! দোলের দিন থেকে দুর্গাপুজোর ব্যবধান অনেকটা। তবে রাজ্যে এমন শুভ দিনে দুর্গাপুজোর বিরল নজির রয়েছে। হুগলির শ্রীরামপুরের পঞ্চাননতলায় দোলের দিন থেকেই শুরু হয় দুর্গাপুজো। যা শ্রীরামপুরের দোল-দুর্গোত্সব নামেই খ্যাত। ২১৭ বছর আগে শ্রীরামপুরের দে বাড়িতে দোলের দিন দুর্গাপুজোর সূচনা হয়। পরে পারিবারিক পুজো বারোয়ারির রূপ নেয়। বর্তমানে পুজোর উদ্যোক্তা শ্রীরামপুর পঞ্চাননতলা টাউন ক্লাব। চারদিনের দুর্গাপুজোয় এখানে মহিষমর্দিনীর সঙ্গে কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতীর পরিবর্তে থাকেন দুই সখী জয়া-বিজয়া। দোলের দিন দেবীর বোধন হয়, তারপর হয় ষষ্ঠী ও সপ্তমীর পুজো, তারপর মায়ের পায়ে আবির দিয়ে এলাকাবাসী মেতে ওঠে দোল খেলায়, দোলের পরের দিন হয় অষ্টমী। নবমীতে ছাগ বলি দেওয়ার প্রথা ছিল। কিন্তু বর্তমানে বলি বন্ধ। নবমীতে এই পুজোর ভোগে মাছ খাওয়ানোর নিয়ম প্রচলিত। এদিন এলাকার বাসিন্দারা ছাড়াও শ্রীরামপুর অঞ্চলের অনাথ আশ্রমের খুদেরা সেখানে যান। এরপরের দিন শ্রীরামপুর বাসির মনখারাপের দিন। কারণ এদিন দশমী। নিয়ম মেনে মহিলারা দেবীবরণ সেরে মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়। এরপর রাতে শোভাযাত্রা নিয়ে শ্রীরামপুরের দে বাবুর ঘাটে গঙ্গায় মায়ের প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যে দিয়েই শেষ হয় এই পুজো।