নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রায় দুই সপ্তাহ হতে চলল খুন হয়েছেন হাওড়ার ছাত্রনেতা আনিস খান। কিন্তু, এতটা সময় কেটে যাওয়ার পরেও কারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত তা এখনও খুঁজে বের করতে পারলেন না তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, এবার আনিস খুনের ঘটনায় আমতা থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক, হোমগার্ড ও সিভিক ভলান্টিয়ারদের কল রেজিস্টার খতিয়ে দেখছে সিট। ওই দিন রাতে তাঁদের মোবাইলে কাদের, কখন ফোন এসেছিল, টহলদারি ভ্যানের পুলিশকর্মীদের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশনও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই ঘটনায় ধৃত হোমগার্ড কাশীনাথ বেরা ও সিভিক ভলান্টিয়ার প্রীতম ভট্টাচার্য আগেই দাবি করেছেন, আমতা থানার ওসি-র নির্দেশে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি তাঁরা আনিসের বাড়িতে গিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, আমতা থানায় এই বিষয়ে কোনও লিখিত নথি পাওয়া যায়নি। আর মোবাইল ফোন খতিয়ে দেখা হলে প্রীতম ও কাশীনাথের বক্তব্যের সত্যতা কতটুকু তাও পরিষ্কার হবে বলে মনে করছেন পুলিশকর্তারা। যদিও আনিসের বাড়িতে যাওয়ার বিষয়ে আমতা থানায় কোনও লিখিত নথি পাওয়া যায়নি বলে সূত্রের খবর। ঘটনার রাতে ওই থানায় কর্তব্যরত পুলিশকর্মী ও আধিকারিকদের মোবাইলে কাদের ফোন এসেছিল এবং কখন এসেছিল, টহলদার ভ্যানের পুলিশকর্মীদের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন কী ছিল— তদন্তে সব কিছুই খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর।
নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রায় দুই সপ্তাহ হতে চলল খুন হয়েছেন হাওড়ার ছাত্রনেতা আনিস খান। কিন্তু, এতটা সময় কেটে যাওয়ার পরেও কারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত তা এখনও খুঁজে বের করতে পারলেন না তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, এবার আনিস খুনের ঘটনায় আমতা থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক, হোমগার্ড ও সিভিক ভলান্টিয়ারদের কল রেজিস্টার খতিয়ে দেখছে সিট। ওই দিন রাতে তাঁদের মোবাইলে কাদের, কখন ফোন এসেছিল, টহলদারি ভ্যানের পুলিশকর্মীদের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশনও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই ঘটনায় ধৃত হোমগার্ড কাশীনাথ বেরা ও সিভিক ভলান্টিয়ার প্রীতম ভট্টাচার্য আগেই দাবি করেছেন, আমতা থানার ওসি-র নির্দেশে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি তাঁরা আনিসের বাড়িতে গিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, আমতা থানায় এই বিষয়ে কোনও লিখিত নথি পাওয়া যায়নি। আর মোবাইল ফোন খতিয়ে দেখা হলে প্রীতম ও কাশীনাথের বক্তব্যের সত্যতা কতটুকু তাও পরিষ্কার হবে বলে মনে করছেন পুলিশকর্তারা। যদিও আনিসের বাড়িতে যাওয়ার বিষয়ে আমতা থানায় কোনও লিখিত নথি পাওয়া যায়নি বলে সূত্রের খবর। ঘটনার রাতে ওই থানায় কর্তব্যরত পুলিশকর্মী ও আধিকারিকদের মোবাইলে কাদের ফোন এসেছিল এবং কখন এসেছিল, টহলদার ভ্যানের পুলিশকর্মীদের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন কী ছিল— তদন্তে সব কিছুই খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর।