নিজস্ব প্রতিবেদন : যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেন আটকে বাংলার বহু পড়ুয়া। আশঙ্কিত তাঁদের পরিবার। তাঁদের ঘরে ফেরাতে উদ্যোগী রাজ্য। ইউক্রেনে আটকে থাকা বাংলার নাগরিক এবং ছাত্রছাত্রীদের জন্য খোলা হল কন্ট্রোল রুম। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই কন্ট্রোল রুম সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত কাজ করবে। দুটো শিফটে কাজ হবে এই কন্ট্রোল রুমে। যে দুটি নম্বরে যোগাযোগ করার কথা বলা হয়েছে, সেগুলি হল-২২১৪৩৫২৬ এবং ২২১৪১০৭০। ইউক্রেনে কোনও বাঙালি আটকে আছে কি না, তা নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ রাখছে রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই নয়াদিল্লিতে রাজ্যের রেসিডেন্ট কমিশনারের পক্ষ থেকে কেন্দ্রের বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। ভারত থেকে বহু মানুষ পড়াশোনা ও কর্মের জন্য বিভিন্ন সময়ে পাড়ি দিয়েছিলেন ইউক্রেনে। তবে অধিকাংশই গিয়েছিলেন ডাক্তারি পড়তে। এর মধ্যেই রয়েছেন বাংলার মানুষরাও। কারও পড়াশোনা শেষ করে শীঘ্রই ফেরার কথা ছিল। কেও আবার যুদ্ধের আশঙ্কা করে ঘরে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের অনেকেই ইচ্ছে থাকলেও ফিরতে পারেননি। আটকে পড়েছেন সুদূর ইউক্রেনে। যুদ্ধের পরিস্থিতি, বোমা বিস্ফোরণ, মৃত্যু, বারুদের গন্ধ এই সবের মাঝে চোখের সামনেই যেন মৃত্যুকে দেখছেন তাঁরা। প্রিয়জনদের চিন্তায় ব্যাকুল পরিবার। রাজ্য সরকারের কন্ট্রোল রুমের সাহায্যে সন্তান ও প্রিয়জনদের ঘরে ফেরার অপেক্ষায় প্রহর গুনছে পরিবার।
নিজস্ব প্রতিবেদন : যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেন আটকে বাংলার বহু পড়ুয়া। আশঙ্কিত তাঁদের পরিবার। তাঁদের ঘরে ফেরাতে উদ্যোগী রাজ্য। ইউক্রেনে আটকে থাকা বাংলার নাগরিক এবং ছাত্রছাত্রীদের জন্য খোলা হল কন্ট্রোল রুম। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই কন্ট্রোল রুম সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত কাজ করবে। দুটো শিফটে কাজ হবে এই কন্ট্রোল রুমে। যে দুটি নম্বরে যোগাযোগ করার কথা বলা হয়েছে, সেগুলি হল-২২১৪৩৫২৬ এবং ২২১৪১০৭০। ইউক্রেনে কোনও বাঙালি আটকে আছে কি না, তা নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ রাখছে রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই নয়াদিল্লিতে রাজ্যের রেসিডেন্ট কমিশনারের পক্ষ থেকে কেন্দ্রের বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। ভারত থেকে বহু মানুষ পড়াশোনা ও কর্মের জন্য বিভিন্ন সময়ে পাড়ি দিয়েছিলেন ইউক্রেনে। তবে অধিকাংশই গিয়েছিলেন ডাক্তারি পড়তে। এর মধ্যেই রয়েছেন বাংলার মানুষরাও। কারও পড়াশোনা শেষ করে শীঘ্রই ফেরার কথা ছিল। কেও আবার যুদ্ধের আশঙ্কা করে ঘরে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের অনেকেই ইচ্ছে থাকলেও ফিরতে পারেননি। আটকে পড়েছেন সুদূর ইউক্রেনে। যুদ্ধের পরিস্থিতি, বোমা বিস্ফোরণ, মৃত্যু, বারুদের গন্ধ এই সবের মাঝে চোখের সামনেই যেন মৃত্যুকে দেখছেন তাঁরা। প্রিয়জনদের চিন্তায় ব্যাকুল পরিবার। রাজ্য সরকারের কন্ট্রোল রুমের সাহায্যে সন্তান ও প্রিয়জনদের ঘরে ফেরার অপেক্ষায় প্রহর গুনছে পরিবার।