স্নেহা শেঠ/ সংবাদ সংস্থা:গরু পাচার মামলায় অস্বস্তিতে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। তাঁকে ‘রক্ষাকবচ’ দিল না কলকাতা হাই কোর্ট।মঙ্গলবার একক বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখল প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ। উচ্চ আদালত নির্দেশ দেয়, এই মামলায় একক বেঞ্চ যে রায় দিয়েছে, তা বহাল থাকবে।এই মামলায় সিবিআই তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোটিশ পাঠিয়ে তলব করেছিল। কিন্তু সিবিআই অফিসে হাজির না হয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। গরুপাচার কান্ডে বেশ কয়েকবার সিবিআইয়ের হাজিরা এড়িয়েছেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মন্ডল। ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম তাঁকে সিবিআই তলব করে। যদিও সেদিন তিনি সিবিআই হাজিরা এড়িয়ে যান। এরপরও বেশ কয়েকবার তাঁকে সিবিআই তলব করলেও শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে তিনি উপস্থিত হননি। গত ৪ মার্চ সিবিআইয়ের তরফে ১৫ মার্চ তাঁকে হাজিরার জন্য নিজাম প্যালেসে ডাকা হয়। তার আগেই তিনি কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের কাছে রক্ষাকবচের জন্য আবেদন করেন। সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এরপর সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন তিনি। তৃণমূল নেতার আবেদন শোনার পর এতদিন আদালত নির্দেশ স্থগিত রেখেছিল। আজ প্রায় দুই সপ্তাহ পর এই মামলার রায় দান করল কলকাতা হাই কোর্ট। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিল, বীরভূমের তৃণমূল দলের সভাপতিকে গরু পাচার মামলায় কোন রক্ষাকবচ দিচ্ছে না কলকাতা হাইকোর্ট। এর আগে একক বেঞ্চের শুনানিতে অনুব্রত মণ্ডলের আইনজীবী বিবেক তনখা বলেন, ”অনেক তদন্তে দেখা গিয়েছে সিবিআই সাক্ষী হিসাবে ডেকে গ্রেফতার করে নেয়। এ ক্ষেত্রে সেই অভিসন্ধি না থাকলে আদালতের কাছে তা পরিষ্কার করুক সিবিআই। তারা জানাক শুধু বয়ান রেকর্ড করেই ছেড়ে দেবে। অনুব্রতকে গ্রেফতার করা হবে না।” বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেন, ”বার বার আদালতকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না। কোনও তদন্তে আদালত এ ভাবে সিবিআইয়ের হাত বাঁধতে পারে না।”
স্নেহা শেঠ/ সংবাদ সংস্থা:গরু পাচার মামলায় অস্বস্তিতে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। তাঁকে ‘রক্ষাকবচ’ দিল না কলকাতা হাই কোর্ট।মঙ্গলবার একক বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখল প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ। উচ্চ আদালত নির্দেশ দেয়, এই মামলায় একক বেঞ্চ যে রায় দিয়েছে, তা বহাল থাকবে।এই মামলায় সিবিআই তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোটিশ পাঠিয়ে তলব করেছিল। কিন্তু সিবিআই অফিসে হাজির না হয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। গরুপাচার কান্ডে বেশ কয়েকবার সিবিআইয়ের হাজিরা এড়িয়েছেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মন্ডল। ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম তাঁকে সিবিআই তলব করে। যদিও সেদিন তিনি সিবিআই হাজিরা এড়িয়ে যান। এরপরও বেশ কয়েকবার তাঁকে সিবিআই তলব করলেও শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে তিনি উপস্থিত হননি। গত ৪ মার্চ সিবিআইয়ের তরফে ১৫ মার্চ তাঁকে হাজিরার জন্য নিজাম প্যালেসে ডাকা হয়। তার আগেই তিনি কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের কাছে রক্ষাকবচের জন্য আবেদন করেন। সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এরপর সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন তিনি। তৃণমূল নেতার আবেদন শোনার পর এতদিন আদালত নির্দেশ স্থগিত রেখেছিল। আজ প্রায় দুই সপ্তাহ পর এই মামলার রায় দান করল কলকাতা হাই কোর্ট। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিল, বীরভূমের তৃণমূল দলের সভাপতিকে গরু পাচার মামলায় কোন রক্ষাকবচ দিচ্ছে না কলকাতা হাইকোর্ট। এর আগে একক বেঞ্চের শুনানিতে অনুব্রত মণ্ডলের আইনজীবী বিবেক তনখা বলেন, ”অনেক তদন্তে দেখা গিয়েছে সিবিআই সাক্ষী হিসাবে ডেকে গ্রেফতার করে নেয়। এ ক্ষেত্রে সেই অভিসন্ধি না থাকলে আদালতের কাছে তা পরিষ্কার করুক সিবিআই। তারা জানাক শুধু বয়ান রেকর্ড করেই ছেড়ে দেবে। অনুব্রতকে গ্রেফতার করা হবে না।” বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেন, ”বার বার আদালতকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না। কোনও তদন্তে আদালত এ ভাবে সিবিআইয়ের হাত বাঁধতে পারে না।”