স্বর্ণালী মল্লিক/ সংবাদ সংস্থা: বৃথা হল সব অপেক্ষাই। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বীরভূমে রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে নিহত পরিবারদের সাথে দেখা করতে যান। কিন্তু তাঁর সাথে দেখা হল না বড়শাল পঞ্চায়েতের নিহত উপপ্রধান ভাদু শেখের পরিজনদের। তা নিয়ে ক্ষুব্ধ ভাদুর স্ত্রী কেবিনা বিবি বলছেন, ‘‘তৃণমূল করতে গিয়েই আমার স্বামী খুন হয়েছে। দিদি গ্রামে এসে আমাদের সঙ্গে দেখা করবেন ভেবেছিলাম। কিন্তু কেন এলেন না জানি না।’’ তারই সাথে ভাদুর বাবা মারফত শেখের অভিযোগ, ‘‘১৭টি গ্রামের মাথা ছিল আমার ছেলে। বখরার ভাগ দিতে পারেনি বলেই সে খুন হয়ে গেল!’’ প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে বরিশাল পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ভাদু শেখকে চায়ের দোকানে বোমা মেরে খুন করা হয়। মঙ্গলবার তাঁর দেহ কবরস্থ করার পরই গ্রাম ছেড়েছিলেন ভাদুর পরিবার। যদিও বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী আসার আগেই সকালে কড়া পুলিশ পাহারায় তাঁদের বগটুই গ্রামে ফিরিয়ে আনা হলেও, তাঁদের নিজেদের বাড়িতে নয় আলাদা তাঁবুতে রাখার ব্যবস্থা করা হয়। অনেকেই ভেবেছিলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়তো গ্রাম পরিদর্শনের সময় ভাদুর পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলবেন। সেখানে ভাদুর অনেক অনুগামীও উপস্থিত ছিলেন। পুড়ে মৃতদের পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বললেও ভাদুর পরিবারের সাথে দেখা হয়নি মমতার। মুখ্যমন্ত্রী গ্রাম থেকে বেরিয়ে সোজা রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহতদের দেখতে যান।আর এ বিষয়ে নিয়ে বিজেপি-র মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী ভাদু শেখের বাড়িতে যাননি। কারণ, তিনি আর কবর থেকে উঠে ভোট করতে পারবেন না! তাই তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখার করার প্রয়োজন নেই। এখন ওখানে অন্য কারও খোঁজ চলছে।’’
স্বর্ণালী মল্লিক/ সংবাদ সংস্থা: বৃথা হল সব অপেক্ষাই। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বীরভূমে রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে নিহত পরিবারদের সাথে দেখা করতে যান। কিন্তু তাঁর সাথে দেখা হল না বড়শাল পঞ্চায়েতের নিহত উপপ্রধান ভাদু শেখের পরিজনদের। তা নিয়ে ক্ষুব্ধ ভাদুর স্ত্রী কেবিনা বিবি বলছেন, ‘‘তৃণমূল করতে গিয়েই আমার স্বামী খুন হয়েছে। দিদি গ্রামে এসে আমাদের সঙ্গে দেখা করবেন ভেবেছিলাম। কিন্তু কেন এলেন না জানি না।’’ তারই সাথে ভাদুর বাবা মারফত শেখের অভিযোগ, ‘‘১৭টি গ্রামের মাথা ছিল আমার ছেলে। বখরার ভাগ দিতে পারেনি বলেই সে খুন হয়ে গেল!’’ প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে বরিশাল পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ভাদু শেখকে চায়ের দোকানে বোমা মেরে খুন করা হয়। মঙ্গলবার তাঁর দেহ কবরস্থ করার পরই গ্রাম ছেড়েছিলেন ভাদুর পরিবার। যদিও বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী আসার আগেই সকালে কড়া পুলিশ পাহারায় তাঁদের বগটুই গ্রামে ফিরিয়ে আনা হলেও, তাঁদের নিজেদের বাড়িতে নয় আলাদা তাঁবুতে রাখার ব্যবস্থা করা হয়। অনেকেই ভেবেছিলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়তো গ্রাম পরিদর্শনের সময় ভাদুর পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলবেন। সেখানে ভাদুর অনেক অনুগামীও উপস্থিত ছিলেন। পুড়ে মৃতদের পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বললেও ভাদুর পরিবারের সাথে দেখা হয়নি মমতার। মুখ্যমন্ত্রী গ্রাম থেকে বেরিয়ে সোজা রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহতদের দেখতে যান।আর এ বিষয়ে নিয়ে বিজেপি-র মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী ভাদু শেখের বাড়িতে যাননি। কারণ, তিনি আর কবর থেকে উঠে ভোট করতে পারবেন না! তাই তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখার করার প্রয়োজন নেই। এখন ওখানে অন্য কারও খোঁজ চলছে।’’