নিজস্ব প্রতিবেদন:১৯৮৬ সালের ২৬ এপ্রিলের মধ্যে রাতে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের বেলারুশ সীমান্তে অবস্থিত চেরনোবিল পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রে পর পর দুটি বিস্ফোরণ ইতিহাসের পাতায় নিজের নাম তুলে নাড়িয়ে দিয়েছিল গোটা বিশ্ববাসী কে। রাতারাতি বদলে গেছিল শহরের মানচিত্র। প্রত্যক্ষ ভাবে ৩১ জন সে সময় প্রাণ হারালেও তেজস্ক্রিয়তার কবলে পড়েছিল লাখো লাখো মানুষ। নিমেষের মধ্যে জনশূন্য হয়ে গিয়েছিল এই চেরনোবিল। তিন দশক পর ফের শিরোনামে সেই চেরনোবিল। গতকাল ইউক্রেনের ওপর রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হবার কিছুক্ষণের মধ্যেই ইউক্রেনের ভেতরে প্রবেশ করে রাশিয়ার বাহীনি।ইউক্রেনের রাস্তা দিয়ে রাশিয়ার ট্যাংককে চলাফেরা করতে দেখা যায়। এবার রুশ সেনা দখল নিল চেরনোবিল বিদ্যুৎকেন্দ্রর। যা উস্কে দিচ্ছে পরমানু যুদ্ধের সম্ভাবনা। চেরনোবিল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দখলের কথা মেনে নিয়ে ইউক্রেন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডোল্যাক বলেন, রুশ বাহিনী এবার চেরনোবিল পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র দখল করে নিয়েছে। রাশিয়ানদের এই আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে ফ্রান্সের বিদেশমন্ত্রী বলেন, পুতিন সরকার যদি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা ভাবে তাহলে তাকেও মনে রাখতে হবে ন্যাটোর কাছেও রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। দুই তরফের বাদানুবাদ আরও জটিল করে দিয়েছে পরিস্থিতি।গোটা বিশ্বকে ভাবাচ্ছে পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা।
নিজস্ব প্রতিবেদন:১৯৮৬ সালের ২৬ এপ্রিলের মধ্যে রাতে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের বেলারুশ সীমান্তে অবস্থিত চেরনোবিল পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রে পর পর দুটি বিস্ফোরণ ইতিহাসের পাতায় নিজের নাম তুলে নাড়িয়ে দিয়েছিল গোটা বিশ্ববাসী কে। রাতারাতি বদলে গেছিল শহরের মানচিত্র। প্রত্যক্ষ ভাবে ৩১ জন সে সময় প্রাণ হারালেও তেজস্ক্রিয়তার কবলে পড়েছিল লাখো লাখো মানুষ। নিমেষের মধ্যে জনশূন্য হয়ে গিয়েছিল এই চেরনোবিল। তিন দশক পর ফের শিরোনামে সেই চেরনোবিল। গতকাল ইউক্রেনের ওপর রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হবার কিছুক্ষণের মধ্যেই ইউক্রেনের ভেতরে প্রবেশ করে রাশিয়ার বাহীনি।ইউক্রেনের রাস্তা দিয়ে রাশিয়ার ট্যাংককে চলাফেরা করতে দেখা যায়। এবার রুশ সেনা দখল নিল চেরনোবিল বিদ্যুৎকেন্দ্রর। যা উস্কে দিচ্ছে পরমানু যুদ্ধের সম্ভাবনা। চেরনোবিল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দখলের কথা মেনে নিয়ে ইউক্রেন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডোল্যাক বলেন, রুশ বাহিনী এবার চেরনোবিল পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র দখল করে নিয়েছে। রাশিয়ানদের এই আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে ফ্রান্সের বিদেশমন্ত্রী বলেন, পুতিন সরকার যদি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা ভাবে তাহলে তাকেও মনে রাখতে হবে ন্যাটোর কাছেও রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। দুই তরফের বাদানুবাদ আরও জটিল করে দিয়েছে পরিস্থিতি।গোটা বিশ্বকে ভাবাচ্ছে পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা।