স্নেহা শেঠ/ সংবাদ সংস্থা: সব ঠিকঠাক চললে গুজরাটের পড়ুয়ারা আর কয়েক মাসের মধ্যেই আওড়াবে ভাগবতের শ্লোক। গীতার কঠিন দর্শন নিয়ে হয়তো সহজ করে রচনাও লিখে ফেলবে। জুন মাস থেকে গুজরাট মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের অন্তর্গত সব স্কুলে ভাগবত গীতা পড়ানো হবে। জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০ বাস্তবায়নের পাশাপাশি রাজ্যে এবার পড়ুয়াদের ভাগবত গীতার শ্লোক আওড়ানোরও ব্যবস্থা করল গুজরাট সরকার। গুজরাটের শিক্ষামন্ত্রী জানান, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে পাঠ্যসূচিতে থাকবে গীতা। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত গুজরাটের স্কুলে পড়ানো হবে ভাগবত গীতা। বিধানসভায় এ নিয়ে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করেছেন গুজরাটের শিক্ষামন্ত্রী জিতু ভাগনানী।ওই খসড়ায় বলা হয়েছে,এবার থেকে গুজরাটে প্রথম শ্রেণি থেকেই ইংরাজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক।খসড়ায় এও বলা হয়েছে, ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সিলেবাসে গীতার বিভিন্ন অংশ কবিতা, শ্লোক বা গল্পের আকারে পড়ানো হবে। মূলত গুজরাটি বা অন্য প্রথম ভাষার মধ্যেই জুড়ে দেওয়া হবে এই অংশগুলি। আবার বিভিন্ন মনিষীদের জীবনী পড়ানোর সময় তাঁরা গীতাকে কীভাবে দেখতেন সেসবও বর্ণনা করা হবে। অষ্টম শ্রেণির পর থেকে আরও বিস্তারিত পড়ানো হবে গীতা।শিক্ষামন্ত্রী জিতু ভাগনানী বলেছেন,ভগবত গীতার শিক্ষা, মতাদর্শ এবং গুরুত্ব জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকলেই গ্রহণ করেছেন। আর এটাকে সিলেবাসে এমনভাবে পড়ানো হবে যাতে পড়ুয়াদের মধ্যেও আগ্রহ তৈরি হয়।
স্নেহা শেঠ/ সংবাদ সংস্থা: সব ঠিকঠাক চললে গুজরাটের পড়ুয়ারা আর কয়েক মাসের মধ্যেই আওড়াবে ভাগবতের শ্লোক। গীতার কঠিন দর্শন নিয়ে হয়তো সহজ করে রচনাও লিখে ফেলবে। জুন মাস থেকে গুজরাট মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের অন্তর্গত সব স্কুলে ভাগবত গীতা পড়ানো হবে। জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০ বাস্তবায়নের পাশাপাশি রাজ্যে এবার পড়ুয়াদের ভাগবত গীতার শ্লোক আওড়ানোরও ব্যবস্থা করল গুজরাট সরকার। গুজরাটের শিক্ষামন্ত্রী জানান, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে পাঠ্যসূচিতে থাকবে গীতা। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত গুজরাটের স্কুলে পড়ানো হবে ভাগবত গীতা। বিধানসভায় এ নিয়ে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করেছেন গুজরাটের শিক্ষামন্ত্রী জিতু ভাগনানী।ওই খসড়ায় বলা হয়েছে,এবার থেকে গুজরাটে প্রথম শ্রেণি থেকেই ইংরাজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক।খসড়ায় এও বলা হয়েছে, ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সিলেবাসে গীতার বিভিন্ন অংশ কবিতা, শ্লোক বা গল্পের আকারে পড়ানো হবে। মূলত গুজরাটি বা অন্য প্রথম ভাষার মধ্যেই জুড়ে দেওয়া হবে এই অংশগুলি। আবার বিভিন্ন মনিষীদের জীবনী পড়ানোর সময় তাঁরা গীতাকে কীভাবে দেখতেন সেসবও বর্ণনা করা হবে। অষ্টম শ্রেণির পর থেকে আরও বিস্তারিত পড়ানো হবে গীতা।শিক্ষামন্ত্রী জিতু ভাগনানী বলেছেন,ভগবত গীতার শিক্ষা, মতাদর্শ এবং গুরুত্ব জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকলেই গ্রহণ করেছেন। আর এটাকে সিলেবাসে এমনভাবে পড়ানো হবে যাতে পড়ুয়াদের মধ্যেও আগ্রহ তৈরি হয়।