প্রতিবেদন- সৌম্যদ্বীপ দাস; ছবি- প্রজেশ রায়: হাওড়া সাবওয়ে, হাওড়া স্টেশন চত্বর ও হাওড়া সেতু সংলগ্ন বাসস্ট্যান্ড চত্বর এখন হকারদের দখলে। ফুটপাত জুড়ে কেউ ঝাঁকা নিয়ে বসেছেন ফল বেচতে, তো কেউ আবার প্লাস্টিকের বালতি থেকে শুরু করে জামা-কাপড় নানা কিসিমের পসরা নিয়ে বসে পড়েছেন ফেরি করতে। অভিযোগ, নজরদারির অভাবে হাওড়া স্টেশনের মতো ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন চত্বর প্রায় বেহাত হয়ে চলে যাচ্ছে হকারদের দখলে। শুধু হকারিতেই সীমাবদ্ধ নেই, অভিযোগ, সেখানে নাকি গড়ে উঠেছে ঘর-গৃহস্থালি পর্যন্ত। যার জেরে বাসস্ট্যান্ড চত্বরে হাঁটাচলা করাই দায় হয়ে উঠেছে পথচারীদের। শুধু পথচারী বা বাসযাত্রীরাই নয়, সমস্যায় বাস চালকরাও। হকারদের গুমটির চাল রাস্তার ওপর ঝুঁকে আসায় বাস-বে’তে বাস ঢোকাতে সমস্যায় পড়েছেন বাসচালকরা। তারই সাথে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বেড়ে চলেছে অটো-টোটোর দৌরাত্ম্য। গজিয়ে উঠছে যত্রতত্র অটো-টোটোর স্ট্যান্ড যার ফলে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বাড়ছে যানজট। অভিযোগ, সাবওয়ে, স্টেশন ও সংলগ্ন চত্বরে অবৈধভাবে ফুটপাত দখল করে তোলাবাজির বিনিময়ে হকার বসানো নতুন ঘটনা নয়। পুরনো শাসকের সময়েই শুরুটা হয়েছিল হাওড়া সাবওয়ের ভিতরে বসা বেআইনি বাজার দিয়ে, যা আজও একইভাবে রমরমিয়ে চলছে। তেমনই ফুটপাত দখল করে বেড়ে চলা হকাররাজ দিনের পর দিন বাড়িয়ে চলেছে সাধারণ মানুষের হয়রানি। করোনা পরিস্থিতির পর রুজির টানে আগের থেকে বেড়েছে হকারদের সংখ্যা। হকারদের অস্থায়ী দোকানের ভাড়াও বেড়ে হয়েছে দিনপ্রতি ২০০-৩০০ টাকা। অভিযোগ, সেই টাকা তুলছে তোলাবাজরা, যাদের পেছনে রয়েছে কিছু প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের মদত। এই রাজনৈতিক প্রভাবের জন্যই নাকি এখানে নজরদারি, রক্ষকদের ভূমিকা যেন কার্যত নিষ্ক্রিয়, নিধিরাম সর্দারের, অভিযোগ তেমনটাই। তবে ভবিষ্যতে আদৌ এই সমস্যার সমাধান হয় কিনা সেটাই এখন দেখার।
প্রতিবেদন- সৌম্যদ্বীপ দাস; ছবি- প্রজেশ রায়: হাওড়া সাবওয়ে, হাওড়া স্টেশন চত্বর ও হাওড়া সেতু সংলগ্ন বাসস্ট্যান্ড চত্বর এখন হকারদের দখলে। ফুটপাত জুড়ে কেউ ঝাঁকা নিয়ে বসেছেন ফল বেচতে, তো কেউ আবার প্লাস্টিকের বালতি থেকে শুরু করে জামা-কাপড় নানা কিসিমের পসরা নিয়ে বসে পড়েছেন ফেরি করতে। অভিযোগ, নজরদারির অভাবে হাওড়া স্টেশনের মতো ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন চত্বর প্রায় বেহাত হয়ে চলে যাচ্ছে হকারদের দখলে। শুধু হকারিতেই সীমাবদ্ধ নেই, অভিযোগ, সেখানে নাকি গড়ে উঠেছে ঘর-গৃহস্থালি পর্যন্ত। যার জেরে বাসস্ট্যান্ড চত্বরে হাঁটাচলা করাই দায় হয়ে উঠেছে পথচারীদের। শুধু পথচারী বা বাসযাত্রীরাই নয়, সমস্যায় বাস চালকরাও। হকারদের গুমটির চাল রাস্তার ওপর ঝুঁকে আসায় বাস-বে’তে বাস ঢোকাতে সমস্যায় পড়েছেন বাসচালকরা। তারই সাথে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বেড়ে চলেছে অটো-টোটোর দৌরাত্ম্য। গজিয়ে উঠছে যত্রতত্র অটো-টোটোর স্ট্যান্ড যার ফলে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বাড়ছে যানজট। অভিযোগ, সাবওয়ে, স্টেশন ও সংলগ্ন চত্বরে অবৈধভাবে ফুটপাত দখল করে তোলাবাজির বিনিময়ে হকার বসানো নতুন ঘটনা নয়। পুরনো শাসকের সময়েই শুরুটা হয়েছিল হাওড়া সাবওয়ের ভিতরে বসা বেআইনি বাজার দিয়ে, যা আজও একইভাবে রমরমিয়ে চলছে। তেমনই ফুটপাত দখল করে বেড়ে চলা হকাররাজ দিনের পর দিন বাড়িয়ে চলেছে সাধারণ মানুষের হয়রানি। করোনা পরিস্থিতির পর রুজির টানে আগের থেকে বেড়েছে হকারদের সংখ্যা। হকারদের অস্থায়ী দোকানের ভাড়াও বেড়ে হয়েছে দিনপ্রতি ২০০-৩০০ টাকা। অভিযোগ, সেই টাকা তুলছে তোলাবাজরা, যাদের পেছনে রয়েছে কিছু প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের মদত। এই রাজনৈতিক প্রভাবের জন্যই নাকি এখানে নজরদারি, রক্ষকদের ভূমিকা যেন কার্যত নিষ্ক্রিয়, নিধিরাম সর্দারের, অভিযোগ তেমনটাই। তবে ভবিষ্যতে আদৌ এই সমস্যার সমাধান হয় কিনা সেটাই এখন দেখার।